মোঃতায়েফ তালুকদার, জেলা প্রতিনিধি:ভোলার ইলিশা থেকে লক্ষীপুর রুটে আজও স্বাস্থ্য বিধি না মেনে সকাল থেকে কয়েক হাজার যাত্রী লঞ্চে,সি-ট্রাকে এবং ট্রলারে পারাপার করেছে। এতে করে ভোলার এই নৌ রুটটিতে করোনা সংক্রামন ঝুঁকি চরম আকারে দেখা দিয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা জানান,গত বছরও এই সময় ভোলা-লক্ষীপুর নৌ রুটে ৭টি নৌ যান চলাচল করে। কিন্তু এ বছর ১টি সি ট্রাক ও ২টি মাত্র লঞ্চ চলাচল করছে। যার ফলে নৌ যানের সংকট দেখা দিয়েছে। র্দীঘ দিন পর লঞ্চ চালু হলে এই রুট দিয়ে বন্দও নগরী চট্রোগ্রাম,ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কয়েক হাজার মানুষ যাতায়ত করছে। নৌ যান সল্পতার কারনে মানুষ চরম ভোগান্তির মধ্যে স্বাস্থ্য বিধি না মেনেই যাতায়ত করছে। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আজ সকালে সি ট্রাক খিজির-৫ এ অতিরিক্ত যাত্রী পরিবানসহ স্বাস্থ্য বিধি না মানায় ১০ হাজার টাকা ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জরিমানা করেন।
বিআইডব্লিউটিএর ভোলা নদী বন্দরের নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, তারা নৌযান সল্পতার কারনে এই রুটে লঞ্চের ট্রিপ বাড়িয়ে দিয়েছে।